প্রধান বৈশিষ্ট্য
যথেচ্ছ বিতরণের অধিকার ( অর্থাৎ কপি করা, বিক্রি করা ইত্যাদি) ।
উন্মুক্ত সোর্স কোড।মূল সফটওয়্যারকে ইচ্ছামত পরিবর্তন ও পরিবর্তিত সংস্করণকে বিতরণের অধিকার ।
যেকোন ব্যক্তির যেকোন স্থানে যেকোন কাজে সফটওয়্যারটি ব্যবহারের অধিকার ।
উদাহরণ:
ওপেন-সোর্স অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে লিনাক্স বেশ জনপ্রিয় এবং এটিই হল ওপেন-সোর্স জগতের পতাকাবাহী পণ্য। এই লিনাক্সের সাথে প্রতিদিনের ব্যবহার্য আরো অনেক ওপেন-সোর্স সফটওয়্যার দেওয়া হয়, যেমন – OpenOffice.org অফিস স্যুট, ফায়ারফক্স ওয়েব ব্রাউজার, গনোম ও কে.ডি.ই. ডেস্কটপ, ইত্যাদি।
সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সমূহ
এরকম একটা ভুল ধারণা আছে যে, ওপেন-সোর্স সফটওয়্যার তৈরি করে শুধুমাত্র স্বেচ্ছাসেবীরা। এটি সত্যি যে অধিকাংশ ওপেন-সোর্স সফটওয়্যার স্বেচ্ছাসেবীরাই তৈরি করছে, কিন্তু এর অনেক ব্যতিক্রমও আছে। আসলে ওপেন-সোর্স সফটওয়্যার বাণিজ্যে আয়ের মূল উৎস সফটওয়্যারের বিক্রিলব্ধ অর্থ নয়, বরং সফটওয়্যার সার্ভিস থেকে প্রাপ্ত অর্থ। সফটওয়্যার সার্ভিস বলতে বোঝায় সফটওয়্যারের কাস্টমাইজড সংস্করণ তৈরি, উন্নতকরণ, নির্দেশিকা বিক্রি, প্রশিক্ষণ প্রদান ইত্যাদি। সর্বাধিক সফল ওপেন-সোর্স কোম্পানি সম্ভবত রেডহ্যাট। ওপেন-সোর্স সার্ভিস প্রদানকারী নামীদামী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আই.বি.এম., সান মাইক্রোসিস্টেম্স ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
Discover more from আমার ঠিকানা...
Subscribe to get the latest posts sent to your email.