প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এরকম উদ্ভট টাইটেলের জন্য। কিন্তু বাঙালীর যা অবস্থা, এরকম কন্টেন্ট টাইটেল ছাড়া লোকজন আজকাল কিছু বুঝতেই চায় না।
পাসপোর্ট কি এবং করতে হলে কি করব?
পাসপোর্ট হল একজনের আইডেন্টিটি কার্ড যা পৃথিবীর সব দেশে গ্রহণযোগ্য। সহজ কথায়, যেকোন বাইরের দেশে ঘুরতে/পড়াশোনা/অন্য কোন কাজে যেতে হলে পাসপোর্ট লাগবেই। এখন কাজের কথায় আসি। আপনি চিন্তা করছেন, পাসপোর্ট করবেন কিভাবে করবেন? পাসপোর্ট নিয়ে ডেডিকেটেড একটা সিম্পল পেজ আমি পাই নি। আর পাসপোর্ট অফিসের কথা আর কি বলব, পুরা বিশৃঙ্খল একটা জায়গা। তবে আগের মত দালালের প্রকপ নেই এখন আর তেমন। শুধু মিস ম্যানেজমেন্ট আছে।
প্রথমেই জেনে নিই,
MRP বা মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট কি?
MRP = Machine Readable Passport হচ্ছে এমন একটি পাসপোর্ট যাতে আবেদনকারীর ব্যক্তিগত তথ্য এমনভাবে ছাপানো হয় যা খালি চোখে পড়া যায় এবং একই সাথে এতে রয়েছে একটি “মেশিন রিডেবল জোন” যা পাসপোর্ট বহনকারীর ব্যক্তিগত সকল তথ্যবিবরণী ধারণ করে। শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কম্পিউটারের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সীমানাসমূহে এই তথ্যাবলী পড়া যায়। পাসপোর্টধারীর তথ্যগুলো এমন ভাবে প্রিন্ট করা থাকে যেন তা খালি চোখেও পড়া যায়, আবার একই সাথে মেশিন রিডেবল জোনে এমন ভাবে ছাপা থাকে, একটি বিশেষ যন্ত্রই শুধু তার পাঠোদ্ধার করতে পারে। MRP করার জন্য আবেদনকারীর স্ব-শরীরে পাসপোর্ট অফিসে হাজির হতে হয়।
MRP আগের চেয়ে ভিন্ন কেন?
- আবেদনকারীর ছবি, আঙুলের ছাপ এবং স্বাক্ষর ডিজিটাল ফরমেটে সংগ্রহ করা হয়
- অনুমোদন পদ্বতি ইলেকট্রনিক
- কেন্দ্রীয় পারসোনালইজেশন
- তৎক্ষনাৎ মনিটরিং ব্যবস্থা
- আপটুডেট রিপোর্টিং ব্যবস্থা
- অনলাইন অ্যাপ্লিকেশনের ব্যবস্থা
বুজছি তো, এবার কন ক্যাম্নে করুম?
বাংলাদেশী পাসপোর্ট করার নিয়মাবলি
সবার প্রথমে যেটা লাগবে, সেটা হল ধৈর্য্য এবং পাসপোর্ট করার একটা ক্লিয়ার কনসেপ্ট।
১ম ধাপ : টাকা জমা দেওয়া
- অনলাইনে পাসপোর্ট করতে হলে প্রথমে টাকা জমা দিতে হবে। নাহলে পূরণ করার পর সেভ করে কয়েকদিন পর টাকা জমা দিতে গেলে ফেইলড দেখায়। অনলাইনে ফর্ম পূরণ করার সময় টাকা জমা দেওয়ার তারিখ , ব্যাংকের নাম , ব্যাংকের শাখা এবং জমা দানের Receipt ID নম্বর উল্লেখ করার প্রয়োজন হয়। তাই ফর্ম পূরণের আগে টাকা জমা দিলে ভাল। যেদিন পাসপোর্ট জমা দিবেন সেদিন সোনালী ব্যাংকে টাকা জমা দিতে যাবেন না। বিশাল ঝামেলা। তারচেয়ে বর্তমানে এই পাঁচটি ব্যাংকের সবকটি ব্যাংক পাসপোর্ট ফি জমা নেয়, ব্যাংকগুলির যেকোন একটিতে জমা দিন। ব্যাংকগুলো হল
- Dhaka Bank
- Bank Asia
- Premier Banত
- One Bank and
- Trust Bank
- রেগুলার ফি ৩,৪৫০ টাকা এবং জরুরি পাসপোর্ট করতে হলে তার ফি ৬,৯০০টাকা। সামনে সরকার ফি বাড়াতে পারে।
রেগুলার ফিতে পাসপোর্ট পেতে সময় দেয়া থাকে আবেদনের দিন থেকে ২১ দিন (কিন্তু পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট পেতে বিলম্ব ও অন্যান্য কারনে পাসপোর্ট পেতে বর্তমানে কমপক্ষে ১ মাস অথবা বেশি লাগে ),
জরুরিভিত্তিতে করতে চাইলে আবেদনের দিন থেকে ১০ দিন পর পাসপোর্ট প্রদানের তারিখ দেয়া হয় ( কিন্তু পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট পেতে বিলম্ব ও অন্যান্য কারনে পাসপোর্ট পেতে বর্তমানে কমপক্ষে ১৫ কার্যদিবস লাগেই ) । - সোনালী ব্যাংক সহ উপরের ৫টি ব্যাংকে পাসপোর্ট ফি জমা নেয়া হয় ।
- ব্যাংকের রিসিট ২-১ টি ফটোকপি করে রাখুন ।
- বর্তমানে অনলাইনেও পাসপোর্ট আবেদনের টাকা জমা নেয়ার ব্যবস্থা আছে কিন্তু আমি করি নি। DBBL/অন্যান্য পেমেন্ট গেটওয়ে দিয়ে পেমেন্টের ব্যবস্থা নেই দেখে করতে পারি নি।
২য় ধাপ : অনলাইনে ফর্ম পূরণ করা
- অনলাইনে ফর্মপূরণের জন্য প্রথমে পাসপোর্ট অফিসের http://www.passport.gov.bd/ সাইটে যেতে হবে ,
তারপর “I have read the above information and the relevant guidance notes” টিক চিহ্ন দিয়ে
“continue to online enrollment” এ ক্লিক করতে হবে। তার আগে অবশ্যই ওখানে দেওয়া তথ্যগুলো ভালভাবে পড়ে নিন, বুঝে নিন। তাড়াহুড়া করবেন না। - এনরোলমেন্ট হয়ে গেল নতুন পৃষ্ঠা আসবে যেখানে নামসহ অন্যান্য জিনিস পূরণ করতে হবে। আমি যেগুলো শুধু কনফিউজিং মনে হতে পারে সেগুলো সম্পর্কে লিখছি
- সাধারণ পাসপোর্ট (মানে নরমাল – যেটা বেশিরভাগই করবেন) পার্সপোট টাইপ দিতে হবে “ordinary”
Ordinary এর নিচেই Supporting Document থাকবে। সরকারী পাসপোর্ট না হলে এখানে কিছু সিলেক্ট করবেন না, মানে “Select” ই সিলেক্ট করা থাকবে। এটি ম্যান্ডেটরি নয়। - Delivery Type অংশে ২১ দিনের জন্য হলে Regular এবং ১০ দিনের জন্য হলে Express সিলেক্ট করতে হবে।
- আপনার নাম ও ব্যক্তিগত তথ্যাদি- যেমন: নামের বানান, পিতা-মাতার নাম যেন শিক্ষাগত সার্টিফিকেট কিংবা জাতীয় পরিচয়পত্রের মতো একই হয়। কোনো তথ্য ভুল হলে পাসপোর্টে হতে সমস্যা হবে।
পাসপোর্টের নাম যেমন হবে:
আমি যেদিন জমা দিতে গিয়েছি সেদিন কমপক্ষে ৩০-৪০ জনকে ফিরিয়ে দিয়েছে এই ভুলের কারণে। এই বিষয়টি ক্লিয়ার হওয়া জরুরি। আপনার এস.এস.সি/এইচ.এস.সি সার্টিফিকেটে নাম যেমন সেই নামটাই দিবেন। কিন্তু একটি জিনিস খেয়াল রাখতে হবে আমাদের দেশে সবার নামে MD. বলে একটা অংশ থাকে। বাইরের দেশে নামের মধ্যে ডট থাকে না। তাই পাসপোর্টেও ডট এক্সেপ্ট হবে না। সুতরাং আপনার নাম যদি MD. Hasinuzzaman Hasin হয় তাহলে আপনার পাসপোর্ট নাম MD Hasinuzzaman Hasin হবে। এর জন্য বাইরের ইউনিভার্সিটি/কর্মক্ষেত্রে সমস্যা হবে না।
ফাস্টনেম – লাস্টনেম/Surname পূরণ
ধরা যাক আপনার নাম Md. Hasinuzzaman Hasin তাহলে এক্ষেত্রে একটি সহজ সূত্র ফলো করুন। নামের শেষ শব্দ বাদে যা আছে সব ফার্স্ট নেম। শেষ শব্দটা লাস্টনেম/Surname. তাহলে এক্ষেত্রে
Applicant Name: MD HASINUZZAMAN HASIN
First Name: MD HASINUZZAMAN (খেয়াল করুন, ডট বাদ গেছে)
Surname: HASIN
একই ভাবে কারও নাম Md. Zayed Imam Rahat হলে,
Applicant Name: MD ZAYED IMAM RAHAT
First Name: MD ZAYED IMAM (খেয়াল করুন, ডট বাদ গেছে)
Surname: RAHAT
হাইট পূরণ
হাইট সেন্টিমিটার/ইঞ্চিতে পূরণ করতে হয় তাই কত ফুট সেটাকে ইঞ্চিতে কনভার্ট করে তারপর পূরণ করুন।
বাকি অংশ পূরণ
- মেইল অ্যাড্রেস ও মোবাইল নম্বার দেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই যেটি ব্যবহৃত হচ্ছে সেটি দেওয়া উচিত। যে অংশগুলো লাল স্টার মার্ক (*) দেওয়া রয়েছে, সেগুলো অবশ্যই পূরণ করতে হবে। তারপর ভালমত বুঝে বুঝে সাবধানে প্রতিটি প্রয়োজনীয় ধাপে সঠিক তথ্য দিয়ে ফর্ম পূরন সম্পন্ন করুন ।
- বিবাহিত হলে Spouse এর ঘরে আপনার স্ত্রীর নাম লিখবেন।
- সম্পূর্ণ ফর্মটি পূরণ হলে পুনরায় এটি চেক করতে হবে। সব তথ্য টিক আছে কি না, তা যাচাই করে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে।
সবশেষে পূরণ করা ফর্মটি সাবমিট করতে হবে। সফলভাবে সাবমিট করা হলে পূরণ করা ফর্মের একটি পিডিএফ কপি
যে ই-মেইল আইডি দিয়ে ফর্ম পূরণ করা হয়েছে, সেখানে চলে আসবে। সাবমিট করলে পিডিএফ কপি ডাউনলোডের লিঙ্ক দেয়া থাকবে অথবা উক্ত ওয়েবসাইট থেকে পরবর্তীতে Application ID ও Password দিয়ে আবেদন ফর্মের পিডিএফ কপি যতবার ইচ্ছা ডাউনলোড করা যাবে । - অনলাইনে পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে ছবি তোলার তারিখ নির্ধারন করার অপশন নাই। কারন যেদিনই আবেদনপত্র নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যাবেন ওই দিনই আপনার ছবি তোলা সহ যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করে পাসপোর্ট সংগ্রহের জন্য আপনাকে একটি আলাদা ডকুমেন্ট দেবে এবং পাসপোর্ট সংগ্রহ করার তারিখও ডকুমেন্টে লিখা থাকবে । উল্লেখ্য: পাসপোর্ট জমা দেওয়ার সময় অবশ্যই রঙিন/ডার্ক কালারের শার্ট পরে যাবেন কারণ সাদা শার্ট পরলে ছবি তুলবে না। কারণ যেখানে ছবি তোলা হয় তার ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা।
ভিডিও:
৩য় ধাপ : ফর্মের প্রিন্ট এবং সত্যায়ন
- এবার পাসপোর্ট আবেদনের পিডিএফ কপির ২ কপি কালার প্রিন্ট করতে হবে। প্রিন্ট করার সাথে সাথে ফর্মগুলো স্ট্যাপলার করবেন না কারণ কাজ আছে। দুটি ফর্ম আলাদা আলাদা ফাইলে রেখে দিন। দুইটি ফর্মেরই প্রথম পৃষ্ঠার ১ নম্বর স্থানে আবেদনকারীর নাম কলম দিয়ে বাংলায় লিখতে হবে এবং ৩ নম্বর পাতায় স্বাক্ষর করার স্থানে আবেদনকারীকে সই করতে হবে।
- এবার আবেদনকারীকে নিজের ৫৫ × ৪৫ মিলিমিটার আকারের রঙিন ছবি (পাসপোর্ট সাইজ ছবি) একটি করে উভয় ফর্মে আঠা দিয়ে লাগানোর পর দুটো ফর্মই সত্যায়িত করতে হবে।ছবিটি এমনভাবে সত্যায়িত করতে হবে যেন সত্যায়নকারীর স্বাক্ষর এবং সীলমোহর এর অর্ধেক অংশ ছবির উপর আর বাকি অর্ধেক অংশ ফরমের কাগজে থাকে। পরিচিত কাউকে দিয়ে সত্যায়ন করালে ভাল । কারন উভয় আবেদনপত্রের ৪ নম্বর পৃষ্ঠায় সত্যায়নকারী কর্মকর্তার নাম, আবাসিক ঠিকানা ও ফোন নম্বার, পাসপোর্ট/জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর , স্বাক্ষর ও সীল লিখে নিতে হবে ।সত্যয়ন করার নিয়ম: Attested, সত্যয়নকারীর স্বাক্ষর, ডেট এবং নিচে সিল
(অনেককে সত্যায়ন ঠিক হয় নি বলে ফেরৎ পাঠিয়ে দিয়েছিল) - যা যা সত্যায়ন করতে হবে (প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
স্টুডেন্ট হলে (প্রত্যেকটি ডকুমেন্ট ২ কপি করে করতে হবে)
- এস.এস.সি সার্টিফিকেটের ফটোকপির সত্যায়িত কপি
- এস.এস.সি টেস্টিমোনিয়ালের ফটোকপির সত্যায়িত কপি
- জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপির সত্যায়িত কপি
- ন্যাশনাল আইডি কার্ড থাকলে কার্ডের ফটোকপির সত্যায়িত কপি
চাকরিজীবী হলে (প্রত্যেকটি ডকুমেন্ট ২ কপি করে করতে হবে)
- এস.এস.সি সার্টিফিকেটের ফটোকপির সত্যায়িত কপি
- এইচ.এস.সি সার্টিফিকেটের ফটোকপির সত্যায়িত কপি
- জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপির সত্যায়িত কপি
- ন্যাশনাল আইডি কার্ড থাকলে কার্ডের ফটোকপির সত্যায়িত কপি
- অনার্স ডিগ্রির সার্টিফিকেটের সত্যায়িত কপি
- যেখানে চাকরী করেন সেখানকার প্রত্যয়নের সত্যায়িত কপি
ডকুমেন্ট সত্যায়িত করা হয়ে গেলে পাসপোর্টের ৪ নম্বর পাতার শেষে এগুলো সব লাগিয়ে স্ট্যাপলার করুন। এরকম ২ সেট হবে।
ব্যাংক স্লিপ লাগানো
Fevistick/Gum দিয়ে পাসপোর্টের প্রথম পৃষ্ঠার ১ নং পৃ্ষ্ঠায় ডানে বারকোড নং এর নিচে ব্যাংকের রিসিট লাগান। শুধু রিসিটের উপরের দিকে আঠা লাগাবেন যাতে নিচের দিক থেকে রিসিট উঠিয়ে ডাটাগুলো পড়া যায়। দুই পাসপোর্ট ডকুমেন্টেই লাগান, যদি রিসিট একটা দেয় তাহলে আরেক কপি ফটোকপি করে লাগান।
৪র্থ ধাপ : ফর্ম পাসপোর্ট অফিসে জমা দেওয়া
এইখান থেকে প্যাড়া শুরু। 🙁 সকাল সকাল ৯টার মধ্যে চলে যাবেন। অবশ্যই একটা ব্যাগে কলম, আঠা (Fevistick) এবং স্ট্যাপলার রাখবেন। ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা স্ট্যাপলার নিয়ে বসে থাকে। ১টা স্ট্যাপল – ৬টাকা, আঠা ৫টাকা। :/ দালাল হতে সাবধান। নানাভাবে প্রলোভন দেখাতে পারে। কোন কথাতে কান দিবেন না।
- ধরা যাক আপনি সকাল ৮:৫৫ মিনিটে অফিসে যেয়ে পৌঁছালেন। তখনও পাসপোর্ট অফিস খুলে নাই। তবে গেটে যাওয়ার সময় মানে গেটে ঢুকতেই গ্যারেজে একটা সিরিয়াল পেয়ে যাবেন (১তলায়)। এটা Pre Entrance Serial. আজকের দিনে কত নম্বর ব্যক্তি আপনি সেটার জন্য ব্যবহৃত হয়। সিরিয়াল দিয়ে ভিতরে ঢুকার সময় একটা সিল মেরে দিবে প্রিন্টেড কপিতে।
- সিল নিয়ে আপনাকে ৩ তলায় যেতে বলবে। (যদি না বলে কর্তব্যরত আনসারদের জিজ্ঞাসা করবেন, অন্য কাওকে নয়)। ৩ তলায় গেলেই আসল লাইন পাবেন। সর্ববামের টা এক্সপ্রেস দের লাইন আর সবচেয়ে ডানের টা MRP Regular এর লাইন। Express হলে বামে আর Ordinary হলে ডানে দাঁড়িয়ে যান।
(যেয়ে দেখি হেভি ভিড়, তাই একটা ছবি তুলেছিলাম)
- ফর্ম ভেরিফাই করে এখানে। লাইন বড় হতে পারে তবে ধৈর্য্য নিয়ে দাঁড়ান এবং সিরিয়াল আসলে অফিসারকে ২ কপি প্রিন্টেড কপি উইথ ডকুমেন্টস তার কাঁছে দিন। তিনি সব চেক করবেন এবং কয়েকটি প্রশ্ন করতে পারেন যেমন:
– কেন পাসপোর্ট করছেন?
– এখন কি করেন?
– সত্যয়নকারী আপনার কি হয়? কিভাবে চিনেন?
প্রশ্নগুলোর সঠিক জবাব দিন। তাহলে উনি ভেরিফাই করে সিল মেরে দিবেন এবং এরপর ১ তলায় যেতে বলবে ছবি তোলার স্লিপ আনার জন্য।
4. এখানের কাজ সহজ। একজন থাকে যিনি কাগজে সিল মেরে ৫ তলায় পাঠিয়ে দেন ছবি তোলার জন্য।
5. ৫ তলায় যান, আবার লাইন দিন – ছবি তুলুন। যে ছবি তুলবে সে প্রিন্টেড কপি দিবে পাসপোর্ট কবে দিবে সেটি জানিয়ে দিবে।
6. কাজ শেষ! ইয়েস! 😀 😀
Add your first comment to this post